দিন যত এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বব্যাপী ই-কমার্সের চাহিদা বেড়েই চলছে । এখন লক্ষ করলে দেখা যায় প্রায় প্রতিটা মানুষই ঘরে বসে স্মার্টফোন, কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ দিয়ে অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে বেশি অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে আস্তে আস্তে । বর্তমান বিশ্বজুড়ে করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে অনেকটা বাধ্য হচ্ছে বললেই চলে । এ কারণে লক্ষ করলে দেখা যায় আলীএক্সপ্রেস এবং অ্যামাজনের মতো ই-কমার্স মার্কেটপ্লেসগুলোর বিক্রি অনেকটা বেড়েছে । এর সাথে সাথে দেখা যাচ্ছে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে পণ্য এবং পণ্যের দাম আগ্রহীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে । করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ ঘর থেকে বের হতে না পারার কারণে পণ্যেের দাম ও কেয়ালিটি যাচাই করার জন্য গুগল মামার সার্চইঞ্জিনের সহায়তা গ্রহণ করে । বাংলাদেশের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় অতীতকালে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে তেমন একটা বিস্তার না থাকলেও বর্তমানে তার বিপরীত চিত্র লক্ষ্য করা যায় । আগে মানুষ অনলাইন থেকে কেনাকাটা কিভাবে করতে হয় সেটা অনেকেই জানতো না । কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নয়নে তা বিশ্বব্যাপি বিস্তৃত। অনলাইন থেকে পণ্য সামগ্রী কেনাকাটা করাকে একসময় বেশিরভাগ মানুষ ঝামেলা মনে করত অথবা বোঝতই না কিভাবে পণ্য সামগ্রী ক্রয় করতে হয় । কেননা, তখন দেশজুড়ে ইন্টারনেট এর বিস্তৃতি ছিল না এবং বেশিরভাগ মানুষের হাতের মুঠোয় ছিল না স্মার্টফোন । বর্তমান এই সময়ে প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে সবার হাতে পৌঁছে গেছে স্মার্টফোন । বাংলাদেশের যখন 3জি নেটওয়ার্ক আসে 2013 সালে তার কিছুদিন পর থেকেই ই-কমার্সের স্পর্শে আসে বাংলাদেশ । যদিও বাংলাদেশে বেশ কিছু ই-কমার্স সাইট রয়েছে কিন্তু ততটা স্বাবলম্বী ভাবে মার্কেটপ্লেসগুলোতে জড়াতে পারেনি । কারণ বেশিরভাগ ই-কমার্স সাইটগুলো কথা অনুযায়ী কাজ করেনি । বর্তমানে বাংলাদেশে ই-কমার্স সাইটের আবির্ভাব দেখা যাচ্ছে । তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ইভ্যালি । যদিও তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে কিন্তু বাংলাদেশের বড় কোম্পানি যমুনা গ্রুপ ইভ্যালি ওয়েবসাইটের পাশে এক হাজার কোটি টাকা ইনভেস্ট করেছে । অনেকটা বলা চলে ইভ্যালির ভবিষ্যৎ এখন উজ্জল । তার সাথে নতুন করে যুক্ত হচ্ছে ওয়ালকার্ট । দেশের নাম্বার ওয়ান প্রযুক্তিনির্ভর কোম্পানি ওয়ালটন এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হলো ওয়ালকার্ট । বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতে এক বিশাল যুগান্তকারী ইতিবাচক প্রত্যাশা নিয়ে মার্কেটে নতুন করে যুক্ত হলো ওয়ালকার্ট । তারা কি পারবে বাংলাদেশের 18 কোটি মানুষের চাহিদা পূরণ করে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করতে ।
ইভ্যালিসহ অনেক ই-কমার্স সাইট রয়েছে যারা আজ পর্যন্ত আলীএক্সপ্রেস এবং অ্যামাজনের ধার কাছ পর্যন্ত যেতে পারেনি । যেহেতু ওয়ালকার্ট ই- কমার্স সাইটটি দেশের নাম্বার ওয়ান প্রযুক্তি নির্ভর কম্পানি ওয়ালটন এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সেহেতু এই ই-কমার্স সাইটটি অ্যামাজনের বিকল্প হতে পারে বলে আশা করা যায়।
ওয়ালকার্ট সাইটটি আপাতত বাংলাদেশের ভিতরে সার্ভিস দিবে এবং আন্তর্জাতিক মান অর্জন করার পর দেশের বাহিরে বিস্তৃত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । যেহেতু সাইটটি নতুন জানিনা কবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পা রাখবে । যেহেতু সাইটটি একটি বড় কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত সেহেতু সাইটটি খুব শীঘ্রই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পা রাখার সম্ভাবনা রয়েছে ।
তাদেরকে ডেলিভারি চার্জ কত দিতে হবে?
যেহেতু সাইটটি এখনো নতুন সেহেতু ডেলিভারি চার্জ এর আপডেট এখনও পাওয়া যায়নি । তবে বাংলাদেশের অন্যান্য ই-কমার্স সাইটগুলো ঢাকার ভিতরে হলে ডেলিভারি চার্জ 60 টাকা এবং ঢাকার বাইরে হলে ডেলিভারি চার্জ 120 টাকা নেয় তবে পণ্য বুঝে ডেলিভারি চার্জ কম বেশি হতে পারে ।
তারা কি ক্যাশ অন ডেলিভারি করবে?
বাংলাদেশ সরকার ই-কমার্স আইন নীতিমালা তৈরী করেছে 2021 সালে, সেই অনুযায়ী প্রত্যেক ই- কমার্স সাইটকেই ক্যাশ অন ডেলিভারি ব্যবহার করার কথা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে । যেহেতু ওয়ালকার্ট বাংলাদেশের ই - কমার্স সাইট সেহেতু তাদের আইন অমান্য করার সুযোগ নেই ।
ই- কমার্স সাইটটি বাংলাদেশি হওয়ায় এখানে বিকাশ,রকেট অথবা মাস্টার কার্ড, ভিসা কার্ড এবং ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে পেমেন্ট দেওয়ার সুবিধা থাকবে ।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংলাপের মাধ্যমে জানা গেছে ইভ্যালি এক টাকার পণ্য বিক্রি করার জন্য তিন টাকা পর্যন্ত খরচ করেছে এরকমটা করলে আসলে ইভ্যালির মত অবস্থাই হবে যে কোন কোম্পানির । সময়ের সাথে সাথে সবারই তাল মিলিয়ে চলতে হয় সেই অনুযায়ী অবশ্যই ডিসকাউন্ট দিতেই হবে তবে তারা কত পার্সেন্ট ডিসকাউন্ট দেয় সেটা সময়ই বলে দেবে ।
ওয়ালকাড ওয়েবসাইটটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে তাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট শুরু থেকেই 150 টিরও বেশি ক্যাটাগরিতে পণ্য পাওয়া যাবে এর মধ্যে রয়েছে । টিভি, ফ্রিজ, মোবাইল, ল্যাপটপ, সহ আরো নিত্য প্রয়োজনীয় নানান ধরনের সামগ্রী ।
দেশের বাজারে অনেক ই-কমার্স সাইট এরকম রয়েছে যারা কিনা এন্ড্রয়েড ফোনের বদলে পিয়াজ, রসুন কিংবা আই ফোনের বদলে পাথর দিয়েছে এরকম অনেক অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদ এর মধ্য দিয়ে জানা যায় । তবে নতুন এই ই-কমার্স ওয়েবসাইটটি বিভিন্ন গণমাধ্যমকে জানান তারা গুণগতমান বজায় রেখে ও স্বল্পমূল্যে যেকোনো পণ্য পৌঁছে দেবে মানুষের দোরগোড়ায় । কতটা তারা কথাটি রাখতে পারে সেটা সময় হয়তোবা বলে দেবে । কারণ কোন কোম্পানি বলে না নিজের কোম্পানি খারাপ মানুষ ব্যবহার করার পরে বোঝা যায় আসলে কোম্পানির ভালো মন্দ দিকগুলো ।
এই নতুন ই-কমার্স কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে তারা সঠিক সময়ে সারাদেশে ডেলিভারী দিয়ে থাকবে । কোম্পানিটির তাদের রয়েছে দক্ষ জনবল যারা কিনা দ্রুত সময়ের ভিতর সারাদেশে পণ্য ডেলিভারি করে থাকবে ।
যেহেতু ওয়ালকার্ট ই-কমার্স নতুন ওয়েবসাইট টি সম্পূর্ণ পরিচালিত হবে ওয়ালটন কোম্পানির ধারা ওয়ালটন কোম্পানিতে রয়েছে নানা ধরনের ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট তবে শুধু যে ওয়ালটনের প্রোডাক্টগলোই এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে এমনটা এখনও বলা যাচ্ছে না হতে পারে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন প্রোডাক্ট এখানে বিক্রি করা যাবে যেমনটা ইভালি সহ অ্যামাজন আলীএক্সপ্রেস হয়ে থাকে ।
বাংলাদেশের নতুন এই ই-কমার্স ওয়েবসাইট টিতে প্রবেশ করতে হলে এখানে ক্লিক করলেই তাদের ওয়েবসাইটটিতে নিয়ে যাবে তবে ওয়েবসাইটটি এখনও পুরোপুরি ভাবে লঞ্চ করা হয়নি । কিছুদিন পর তারা পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যক্রম শুরু করবে বলে জানানো হয়েছে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ।
Good news
উত্তরমুছুনYou can play roulette in physical casinos or at a web-based on line 메리트카지노 casino. But on this century, without a doubt, most gameplay is finished on-line. That stated, you’ll discover tons of casinos within the iGaming market. Therefore, you’ll need a pick-me-up to find the most effective platforms within the trade to wager your money.
উত্তরমুছুনBefore you realize it, an hour, then another hour, then another hour, will pass by before your very eyes. Some of the House of Fun free slot 코인카지노 games have in-game challenges, where you'll be be} tasked with amassing special gadgets, or specific wins, or rolling fairytale characters as a part of} their story. If may be} taking part in} a video slot with a hundred paylines at $1 per line, your minimal guess is $100 per play. For greater payback proportion, increased scores as a player and more personalized attention, you may wish to move over to the high-limit machines. Hareta gained a great deal of} Coins, while Mitsumi failed to win anything, despite her taking part in} the slots by way of the entire chapter, refusing to depart until she had gained something. Since the slot machines are integral to obtaining TM64 in all other variations, Korean variations of these games will occasionally reward the player with the TM while talking to the Game Corner's receptionist.
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন