Ads

অনলাইন থেকে কেনাকাটা ব্যাপারটি শুনলেই একটা সময় ছিল মানুষ খুব আতংকিত হয়ে যেত কারণ অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে গেলে বেশিরভাগ ই কমার্স ওয়েবসাইট গুলো মানুষের সাথে প্রতারণা করত মানুষ যদি মোবাইল অর্ডার দিত তাহলে দিয়ে দিত পিয়াস কিংবা আলো, যদি মানুষ ল্যাপটপ ওয়াডার দিত তাহলে এর বিপরীতে পাওয়া যেত ইট বালু এরকম করে অনেক প্রতারণার খবর কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মিডিয়াতে এসেছে ।

সেগুলো শুনে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটার ক্ষেত্রে অনেকটাই অনীহা প্রকাশ করত বেশিরভাগ মানুষই কারণ যেখানে বিশ্বাস নেই সেখানে থেকে কিভাবে তারা প্রোডাক্ট কয় করবে? এটা তো স্বাভাবিক একটা বিষয় এরপর আবার কিছুটা আশার আলো দেখেছিল বাংলাদেশের বেশকিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এর ভিতর অন্যতম ছিল ইভালি যদিও পরবর্তী সময়ে ইভ্যালির কিছু অনিয়মের কারণে সেই ইভালি কমার্স প্রতিষ্ঠানটিও পরবর্তীতে বন্ধ হয়ে যায় এরপর থেকে মানুষের মাঝে আরও অনলাইন থেকে কেনাকাটার ক্ষেত্রে সন্দেহটা আরো অনেকাংশে বেড়ে যায় ।


এরপর বাংলাদেশের তেমন একটা আর কোন বড় কোম্পানি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি ই-কমার্স জগতে যদিও এখন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে একটি বড় ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ই-কমার্স জগৎকে আরও ভালোভাবে মানুষের সামনে বিশ্বাসযোগ্যভাবে উপস্থাপন করার জন্য তারই ধারাবাহিকতায় এখন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকেও ই-কমার্স জগতে বড় পরিবর্তন কিংবা গাইড লাইন তৈরি করা হয়েছে যেগুলো না মানলে কোন প্রতিষ্ঠান ই-কমার্স ব্যবসা করতে পারবে না ।

মানুষের হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাস কে আবার ফিরিয়ে আনার জন্য বাংলাদেশের বড় কোম্পানি টেকনোলজির জগতের ওয়ালটন অন্যতম ওয়ালটন তাদের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নতুন একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান উদ্বোধন ঘোষণা করেছে আজ 20 ডিসেম্বর 2021 তারিখে উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সরকারের আইটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ।

বাংলাদেশের বর্তমান প্রেকপটে সবচাইতে বড় ই-কমার্স কম্পানির নাম হচ্ছে ওয়ালকাট এই কোম্পানিটি এখন ই-কমার্স জগতে নতুন আলোর বার্তা নিয়ে হাজির হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে তবে ওয়ালকাট কি পারবে হারিয়ে যাওয়া ই-কমার্সের বিশ্বাস অর্জন করতে? ওয়ালকাট  কি পারবে বাংলাদেশের 17 কোটি মানুষের আশা পূরণ করতে? ওয়ালকাট কি পারবে সময়মতো মানসম্মত পণ্য সবার মাঝে পৌঁছে দিতে? আজকে আমরা এই বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ ।




ইভ্যালির বিকল্প নতুন ই-কমার্স ওয়েবসাইট ওয়ালকাট | ওয়ালকাট কি?



ওয়ালকাট কি?

ইতিপূর্বে আমি বলেছি ওয়ালকাট হচ্ছে অনলাইন ভিত্তিক একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যারা নতুন রূপে অনলাইন জগতে পদার্পণ করেছে ই-কমার্স সাইট কে আরো ভালোভাবে মানুষের কাছে উপস্থাপন করে নিজেদের ব্যবসা আরও বাড়িয়ে নেওয়ার জন্য । তবে এটা বলে রাখা ভাল ওয়ালকাট ইভালির মত এমএলএম এর মত কোন প্ল্যান থাকছেনা ওয়ালকাট ওয়েবসাইটটি চলবে আন্তর্জাতিক মানসম্মতভাবে অর্থাৎ যেমন অ্যামাজন, আলীএক্সপ্রেস, ওয়ালমার্ট, এই ধরনের বড় বড় ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মত ।

এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক পণ্য, ফ্যাশন, খাবার সহ যাবতীয় সবকিছু অর্থাৎ একটি মানুষের যত ধরনের প্রোডাক্ট প্রয়োজন হয়ে থাকে তার প্রায় সব ধরনের প্রোডাক্ট পাওয়া যাবে এই নতুন ই কমাস সাইটটিতে এখানে মিলবে আন্তর্জাতিক মানের পণ্য এমনটাই জানিয়েছেন ওয়ালকাটের কোম্পানির পক্ষ থেকে ।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে ওয়ালকাট ওয়েবসাইটটি থেকে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যাবে ইচ্ছেমতো তবে এখানে থাকছে না লোভনীয় কোন অফার এখানে থাকছে না এমএলএম কোন সিস্টেম এখানে থাকছে গুণমান বজায় রেখে প্রোডাক্ট যেগুলো মানুষ অর্ডার করার নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর এই কোম্পানিটি পৌঁছে দিয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন ওয়ালটন গ্রুপ ।


অনলাইন থেকে কেনাকাটা ব্যাপারটি শুনলেই একটা সময় ছিল মানুষ খুব আতংকিত হয়ে যেত কারণ অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে গেলে বেশিরভাগ ই কমার্স ওয়েবসাইট গুলো মানুষের সাথে প্রতারণা করত মানুষ যদি মোবাইল অর্ডার দিত তাহলে দিয়ে দিত পিয়াস কিংবা আলো, যদি মানুষ ল্যাপটপ ওয়াডার দিত তাহলে এর বিপরীতে পাওয়া যেত ইট বালু এরকম করে অনেক প্রতারণার খবর কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মিডিয়াতে এসেছে ।

সেগুলো শুনে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটার ক্ষেত্রে অনেকটাই অনীহা প্রকাশ করত বেশিরভাগ মানুষই কারণ যেখানে বিশ্বাস নেই সেখানে থেকে কিভাবে তারা প্রোডাক্ট কয় করবে? এটা তো স্বাভাবিক একটা বিষয় এরপর আবার কিছুটা আশার আলো দেখেছিল বাংলাদেশের বেশকিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এর ভিতর অন্যতম ছিল ইভালি যদিও পরবর্তী সময়ে ইভ্যালির কিছু অনিয়মের কারণে সেই ইভালি কমার্স প্রতিষ্ঠানটিও পরবর্তীতে বন্ধ হয়ে যায় এরপর থেকে মানুষের মাঝে আরও অনলাইন থেকে কেনাকাটার ক্ষেত্রে সন্দেহটা আরো অনেকাংশে বেড়ে যায় ।

এরপর বাংলাদেশের তেমন একটা আর কোন বড় কোম্পানি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি ই-কমার্স জগতে যদিও এখন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে একটি বড় ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ই-কমার্স জগৎকে আরও ভালোভাবে মানুষের সামনে বিশ্বাসযোগ্যভাবে উপস্থাপন করার জন্য তারই ধারাবাহিকতায় এখন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকেও ই-কমার্স জগতে বড় পরিবর্তন কিংবা গাইড লাইন তৈরি করা হয়েছে যেগুলো না মানলে কোন প্রতিষ্ঠান ই-কমার্স ব্যবসা করতে পারবে না ।

মানুষের হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাস কে আবার ফিরিয়ে আনার জন্য বাংলাদেশের বড় কোম্পানি টেকনোলজির জগতের ওয়ালটন অন্যতম ওয়ালটন তাদের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নতুন একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান উদ্বোধন ঘোষণা করেছে আজ 20 ডিসেম্বর 2021 তারিখে উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সরকারের আইটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ।

বাংলাদেশের বর্তমান প্রেকপটে সবচাইতে বড় ই-কমার্স কম্পানির নাম হচ্ছে ওয়ালকাট এই কোম্পানিটি এখন ই-কমার্স জগতে নতুন আলোর বার্তা নিয়ে হাজির হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে তবে ওয়ালকাট কি পারবে হারিয়ে যাওয়া ই-কমার্সের বিশ্বাস অর্জন করতে? ওয়ালকাট  কি পারবে বাংলাদেশের 17 কোটি মানুষের আশা পূরণ করতে? ওয়ালকাট কি পারবে সময়মতো মানসম্মত পণ্য সবার মাঝে পৌঁছে দিতে? আজকে আমরা এই বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ ।


ওয়ালকাট কি?

ইতিপূর্বে আমি বলেছি ওয়ালকাট হচ্ছে অনলাইন ভিত্তিক একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যারা নতুন রূপে অনলাইন জগতে পদার্পণ করেছে ই-কমার্স সাইট কে আরো ভালোভাবে মানুষের কাছে উপস্থাপন করে নিজেদের ব্যবসা আরও বাড়িয়ে নেওয়ার জন্য । তবে এটা বলে রাখা ভাল ওয়ালকাট ইভালির মত এমএলএম এর মত কোন প্ল্যান থাকছেনা ওয়ালকাট ওয়েবসাইটটি চলবে আন্তর্জাতিক মানসম্মতভাবে অর্থাৎ যেমন অ্যামাজন, আলীএক্সপ্রেস, ওয়ালমার্ট, এই ধরনের বড় বড় ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মত ।

এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক পণ্য, ফ্যাশন, খাবার সহ যাবতীয় সবকিছু অর্থাৎ একটি মানুষের যত ধরনের প্রোডাক্ট প্রয়োজন হয়ে থাকে তার প্রায় সব ধরনের প্রোডাক্ট পাওয়া যাবে এই নতুন ই কমাস সাইটটিতে এখানে মিলবে আন্তর্জাতিক মানের পণ্য এমনটাই জানিয়েছেন ওয়ালকাটের কোম্পানির পক্ষ থেকে ।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে ওয়ালকাট ওয়েবসাইটটি থেকে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যাবে ইচ্ছেমতো তবে এখানে থাকছে না লোভনীয় কোন অফার এখানে থাকছে না এমএলএম কোন সিস্টেম এখানে থাকছে গুণমান বজায় রেখে প্রোডাক্ট যেগুলো মানুষ অর্ডার করার নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর এই কোম্পানিটি পৌঁছে দিয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন ওয়ালটন গ্রুপ ।


ওয়ালকাটে ডেলিভারি চার্জ কত হতে পারে?


বর্তমানে বাংলাদেশের ভিতরে যদি কোন ই-কমার্স কোম্পানি বা কোন পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে ঢাকার ভিতরে হলে 60 টাকা ঢাকার বাইরে হলে 120 টাকা করে চার্জ করা হয়ে থাকে তবে ওয়াল কাটের ক্ষেত্রে কত হবে সার্ভিস চার্জ সেটা পরবর্তী সময় জানা যাবে কারণ তারা এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন আপডেট জানায়নি ।

তবে এটা ধারণা করা যাচ্ছে ওয়ালকাট যেহেতু নতুন একটি ই-কমার্স কম্পানি তারা মার্কেট ধরার জন্য অবশ্যই অন্যদের থেকে ডেলিভারি চার্জ কিছুটা হলেও কম রাখবে কারণ যে কোন কোম্পানি যদি প্রথমে মার্কেটে আসে তারা বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা জনগণকে দিয়ে থাকে কিন্তু যখন সে কোম্পানিগুলো একটি পর্যায়ে পৌঁছে যায় অর্থাৎ বড় হয়ে যায় তখনি কিন্তু গ্রাহকদের কে বিভিন্ন ভাবে হেনস্থা করে থাকে আশা করি এই বিষয়টি ওয়ালকটের এর ক্ষেত্রে ঘটবে না ।


যে কোন দেশ থেকে কি ওয়াল কাটের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যাবে?


কোন কোম্পানির যদি প্রথমে শুরু করে তখন সে কোম্পানিটি অল্পস্বল্প ভাবে কিন্তু তাদের কার্যক্রম শুরু করে থাকে পরবর্তী সময়ে যদি ওই কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো জনপ্রিয়তা পায় তখনই কিন্তু তারা আস্তে আস্তে করে বিস্তৃত করে থাকে অ্যামাজনের কথা বলি কিংবা আলিএক্সপ্রেসের কথা বলি তারাও কিন্তু শুরুতে শুধুমাত্র তাদের দেশেই প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকত যখন তাদের জনপ্রিয়তা আস্তে আস্তে করে সরিয়ে পড়ে তখন তারা বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোতে তাদের প্রোডাক্ট সরিয়ে দিয়েছে ।

এটার কারণে বুঝতেই পারতেছেন ওয়ালকাট যেহেতু একটি নতুন ই-কমার্স ওয়েবসাইট তাদেরও কিছুটা সময় তো লাগবেই যদি এই কোম্পানিটির প্রোডাক্ট মানুষের কাছে পৌঁছে যায় ভালোভাবে মানুষ যদি এই কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো পছন্দ করে কিংবা জনপ্রিয়তা অর্জন করে তখনই কেবল বিভিন্ন দেশে তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রোডাক্ট গুলো সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে কম্পানি, আশা করা যাচ্ছে খুব শিগ্রই দেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করে বাইরের দেশগুলোতে এ কোম্পানির মাধ্যমে প্রোডাক্ট গুলো পৌছে যাবে বিশ্বজুড়ে ।

এ বিষয়ে অবশ্য আপাতত কিছু বলা যাচ্ছে না পরবর্তী সময় পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে যদি কোম্পানি সিদ্ধান্ত নেয় পৃথিবীর যেকোন দেশ থেকে ওয়ালকাট ওয়েব সাইটের মাধ্যমে প্রোডাক্ট কেনা বেচা করা যাবে তখনই কেবল এই বিষয়ে চূড়ান্ত ভাবে আপনাদের জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব আপাতত শুধু এই ই-কমার্স কোম্পানির কার্যক্রম বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ থাকছে ।


বিকাশ ও নগদ দিয়ে কি পেমেন্ট করা যাবে?



আমরা যদি এখন অ্যামাজন আলীএক্সপ্রেস কিংবা আন্তর্জাতিক কোনো ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট কিনতে যাই তাহলে আমাদের প্রয়োজন পড়ে ইন্টারন্যাশনাল মানের একটি মাস্টার কার্ড কিংবা একটি ভিসা কার্ডের এগুলো না থাকলে আমরা ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসগুলো থেকে কোন প্রোডাক্ট পছন্দ হলেও কিনতে পারি না ।

আপনারা জেনে খুশি হবেন ওয়ালকাট যেহেতু বাংলাদেশি একটি কোম্পানি আর বিকাশ ও নগদ যেহেতু বাংলাদেশী ডিজিটাল পেমেন্ট মেথড সেহেতু অবশ্যই ওয়ালকাট ওয়েবসাইট থেকে আপনারা পছন্দমত পণ্যগুলোকে বিকাশ কিংবা নগদ কিংবা ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে আপনারা ক্রয় করতে পারবেন এতে কোনো বাধা নেই ।


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন

Ads

Ads