Online gaming articles
গেরামে শীতের কালে অনেক রকমের পিঠা বানানো হয় এটা আমরা অনেকেই জানি যারা গ্রামে বসবাস করি কিন্তু এখন দিনের পরিক্রমায় গ্রামের পিঠাও এখন ডিজিটাল ভাবে অনলাইনে বিক্রি হয় এটা হয়তো বা আমরা অনেকেই এখনো জানিনা এই গেরামের পিঠা বিক্রি করে অনলাইনে অনেক মানুষ আছেন প্রতি মাসে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করে থাকে ।
আগে দেখতাম যে অনেক পোলাপান গেম খেলার নেশা ছিল মোবাইলে টুকটাক করে গেম খেলতে হয়তোবা লুডু গেম কিংবা মিলান্তি গেম খেলতে সময়ের পরিক্রমায় সেটিও এখন পরিবর্তন হয়ে গেছে গেম ইন্ডাস্ট্রি এখন পৃথিবী জুড়ে বিশাল হয়ে গেছে এখন গেমের বাজার অনেক বড় হয়ে গেছে যেটা জানলে অনেকে অবাক হতে পারেন ।
একটা সময় ছিল অনলাইন বলতে মানুষ ইউটিউব ফেসবুক কে চিনত এখন বহু এরকম অনলাইন ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম চলে এসেছে এসেছে অনেক ইনকামের রাস্তাও এখনতো আল্লায় দিলে অনেকে ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতেছে ।
টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই গেমিং সেক্টর এই গেমিং প্ল্যাটফর্ম থেকে এখন হাজার হাজার কিংবা তারও বেশি টাকা উপার্জন করা যাচ্ছে খুব সহজে হাতের স্মার্টফোন ব্যবহার করে আবার অনেকে গেম খেলে থাকেন শখের বশে যাই হোক যেভাবেই গেম খেলেন না কেন গেম কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে পৃথিবীজুড়ে গেমিং ইন্ডাস্ট্রি কিন্তু এখন অনেক বিশাল হয়ে গিয়েছে এটা কিন্তু ভুলে যাওয়ার আসলে কোনো সুযোগ নেই ।
পৃথিবীতে এখন বর্তমানে পাবজি ও ফ্রী ফায়ার এ দুটি গেম ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা বিস্তার করেছে যেমন ভিডিও প্লাটফর্মে রয়েছে ইউটিউব বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরও বাড়িয়ে দিতে রয়েছে ফেসবুক ঠিক ওরকমই অনলাইন জগতে এখন গেম ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে ফ্রী ফায়ার ও পাবজি গেম এখন বিশাল ভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এই খবরটি হয়তোবা ইতিপূর্বে অনেকেই জানেন ।
এই দুটি গেম এতটাই জনপ্রিয়তা পেয়েছে পৃথিবীজুড়ে যে অনেক দেশের সরকারের পক্ষ থেকে এই দুটি গেম কে বন্ধ করে রেখেছিল পরে যদিও অনেক দেশ আবার চালু করে দিয়েছে তো বুঝতেই পারতেছেন এই দুটি গেম আসলে কতটা জনপ্রিয়তা পেয়েছে প্রায় সকলের মাঝে ।
আপনি কি জানেন এই গেম ইন্ডাস্ট্রিতেও এখন মনিটাইজেশনের হাওয়া লেগেছে ইউটিউব এর ভিডিও কিংবা ফেসবুকের ভিডিও মনিটাইজ করে টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়টা অনেকেই ইতিপূর্বে জানেন, তবে বেশ জনপ্রিয় এখন অনেকেই হয়ত জানেননা ফ্রী ফায়ার কিংবা পাবজি যে গেম গুলো রয়েছে এগুলো মনিটাইজেশন করে টাকা উপার্জন করা যায় এগুলো এখন ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রির মত বড় একটি ইন্ডাস্ট্রি হয়ে উঠেছে বিশ্বব্যাপী ।
আজকে আমরা জানবো পাবজি ও ফ্রী ফায়ার কিংবা অন্যান্য গেমগুলোর কতটা জনপ্রিয়তা রয়েছে? কিভাবে এই গেমগুলো খেলে টাকা উপার্জন করা যায়? কিংবা গেমিং ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের ক্যারিয়ার কিভাবে গড়া যায়? অথবা এই গেমগুলো খেলে গেমস্টার কিভাবে হয়ে ওঠা যায় এর বিস্তারিত ।
পাবজি গেম কি?
পাবজি গেম হচ্ছে মোবাইল দিয়ে খেলার কিংবা ল্যাপটপ কম্পিউটার দিয়ে খেলার একটি গেমিং সফটওয়্যার যেটির মাধ্যমে যে কেউ চাইলে গেম খেলতে পারে হয়তো নিজের সময় কাটানোর জন্য কিংবা অনলাইনে ক্যারিয়ার করার জন্য যে কোনোভাবেই এখন গেমটি এখন বেশ পপুলার হয়ে উঠেছে ।
পাবজি গেম এমন একটি গেম যে গেমের ভিতরে অনেক সময় সুপারস্টারদের দেখা যায় আপনারা হয়তোবা অনেক মুভি দেখেছেন হলিউডের কিংবা বলিউডের অথবা বাংলাদেশের নায়ক কিংবা নায়িকারা অভিনয় করেছেন বিভিন্ন ছবিতে যে ছবিগুলো হিট হয়ে যায় সেই ছবিগুলো নিয়ে কিন্তু দর্শকের মাঝে ব্যাপক আলোচনা হয়ে থাকে ।
পাবজি গেম কোম্পানি কি করে যে সিনেমাগুলো ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা লাভ করে ওই সিনেমার নায়ক কিংবা নায়িকার রূপকে পাবজি গেমের ভিতরে দিয়ে দেয় এ কারণে পাবজি গেম বেস্ট পপুলার হয়ে উঠেছে কারণ মানুষ যে নায়ক কে ভালোবাসে কিংবা যে নায়িকা কে ভালোবাসে তার ছবি আসলে কিন্তু দেখার জন্য একটু আগ্রহ বেশি থাকে আর ওই নায়ক কিংবা নায়িকা যদি পাপজির ভিতরে থাকে ওই লোকের যদি পাবজি গেম খেলার প্রতি আকর্ষণ থাকে তাহলে বুঝতেই পারতেছেন তার চাহিদা কতটা বেড়ে যায়? ।
এই পাপজিগেম ইন্ডাস্ট্রি থেকে পাবজি কোম্পানি বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করে থাকে প্রতিবছর তো বুঝতেই পারতেছেন পাবজি গেম কত টাকা আয় করে এই পাপজিগেম কিন্তু মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ প্রতিদিন খেলে আরেকটু সহজভাবে বলতে গেলে যদি আপনারা গুগল প্লে স্টোরে কিংবা অ্যাপেল স্টোরে গিয়ে যদি দেখেন পাবজি অ্যাপ্লিকেশন টি কতবার ডাউনলোড হয়েছে তাহলেই এর সত্যতা আপনারা বুঝতে পারবেন ।
শুনেছি অনেক দেশে পাবজি গেম যাতে পোলাপান সারাদিন না খেলতে পারে সেজন্য ওই দেশের সরকারের পক্ষ থেকে কয়েক ঘণ্টা করে সময় বেধে দিয়েছে গেম খেলার জন্য বাকি সময়টুকু গেম অটোমেটিক লক হয়ে যায় কারণ এটা না করলে সারাদিনই প্রায় লেখাপড়া ফেলে বা কাজকাম ফেলে মানুষগণ পাবজি গেম খেলতে থাকে এই জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে অনেক দেশের সরকার ।
ফ্রী ফায়ার গেম কি?
ফ্রী ফায়ার গেম আরেকটি গেম ইন্ডাস্ট্রিতে জনপ্রিয় একটি নাম এই গেমটি ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে যেমন ক্রিকেট খেলার ক্ষেত্রে ভারত পাকিস্তানের ম্যাচ হলে যেরকম জনপ্রিয়তা কিংবা উৎসাহ-উদ্দীপনা মানুষের থাকে ঠিক তেমনি পাপ জি ও ফ্রি ফায়ারের ক্ষেত্রেও এরকমটা দেখা যায় ।
ফ্রী ফায়ার গেমটিও ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে তবে পাপজিগেম থেকে ফ্রি ফায়ার গেম কিন্তু বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এর একটি বিশেষ কারণ রয়েছে সেটি হল পাবজি গেম ভালো মানের স্মার্টফোন না হলে কিন্তু খেলা যায় না তবে ফ্রি ফায়ার গেম 1 জিবি রেম ওলা স্মার্টফোনেও কিন্তু খেলা যায় এজন্য মানুষ বাধ্য হয়েই অনেকটা ফ্রি ফায়ার গেম এর প্রতি বেশি আসক্ত বা বেশি খেলে থাকেন এজন্য পাবজি থেকে ফ্রি ফায়ার গেম এর জনপ্রিয়তা একটু বেশি লক্ষ্য করা যায় ।
ফ্রী ফায়ার গেম কিংবা পাপজিগেম তেমন একটা আলাদা নয় এই দুটি গেম প্রায় কাছাকাছি ভার্সনেই খেলা যায় এজন্য যিনি পাবজি গেম খেলেন তিনিও ফ্রী ফায়ার গেম খেলেন এরকম অনেক মানুষ রয়েছেন কারণ এই দুটি গেম কিন্তু পাশাপাশি ভাষণ থাকায় মানুষ ব্যাপকভাবে খেলে যাচ্ছেন কিংবা মানুষের কাছে চাহিদা রয়েছে ।
আপনারা জেনে অবাক হতে পারেন পাপ জি ও ফ্রি ফায়ার গেম এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কিন্তু চিনা কম্পানি অর্থাৎ চীন দেশ থেকে কিন্তু এই দুটি গেম তৈরি করা হয়েছে তবে এই গেম দুটি পরিপূর্ণভাবে চিনা দেশের নয় চিনা দেশের যে কোম্পানি থেকে এ দুটি গেম তৈরি করা হয়েছে ওই কোম্পানির 10 শতাংশ করে শেয়ার রয়েছে । পাবজি গেম হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে ডেভলপার হচ্ছে চীন দেশ এবং ফ্রী ফায়ার নির্মাতাদেসও হচ্ছে চীন দেশ তবে এটি পরিচালিত হয়ে আসছে সিঙ্গাপুর থেকে আরেকটি মজার বিষয় হচ্ছে পাপজিগেম যেই সিঙ্গাপুর মালিকানাধীন লোকের সেই লোকটির মূল বাড়িও কিন্তু চীন দেশে ।
গেম খেলে কিভাবে টাকা আয় করব?
গেম খেলে বেশ কয়েক ভাবে টাকা উপার্জন করার রাস্তা রয়েছে যদি আপনি ভালো মানের গেম খেলতে পারেন তাহলে সেই গেমের ভিডিও করে আপনি চাইলে ইউটিউবে কিংবা ফেসবুকে আপলোড করে সেই ভিডিও গুলো মনিটাইজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এটা তো গেল ঠাট পার্টির মাধ্যমে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার উপায় ।
সরাসরি আপনি যদি চান পাবজি কিংবা ফ্রী ফায়ার গেম খেলে অর্থ উপার্জন করবেন তাহলে রয়েছে এটার জন্যও বেশ ব্যবস্থা পাপজিগেম কিংবা ফ্রী ফায়ার গেম খেলে যদি আপনি একটি রেঙ্ক অর্জন করতে পারেন তা হলে মিলবে আপনার পাবজি কিংবা ফ্রী ফায়ার অফিশিয়াল ভাবে অর্থ উপার্জন করার বিভিন্ন সুযোগ এছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির স্পন্সর করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উপার্জন করার সুবিধা ।
আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে আপনি যদি ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে ভালোমানের কোন চ্যানেল থাকে অর্থাৎ 1 লাখের উপরে সাবস্ক্রাইবার থাকে আপনার চ্যানেলে তাহলে পাবজি কিংবা ফ্রী ফায়ার এর পক্ষ থেকে আপনাকে মাসিক একটি সেলারি দেওয়া হবে, এই স্যালারির জন্য কিন্তু মানুষ বেশি নিজের গেমিং আইডিকে বড় করার জন্য অর্থ ব্যয় করে থাকে যাতে করে এই ধরনের সুবিধা গুলো নেওয়া যায় ।
ফ্রী ফায়ার ও পাবজি গেমিং আইডি কিভাবে বড় করা হয়?
পাবজি ফ্রী ফায়ার গেমিং আইডি বড় করতে হলে সাধারণত 6 মাস থেকে 1 বছর কিংবা দুই থেকে তিন বছর তারও বেশি সময় লেগে থাকে অনেক মানুষ রয়েছেন পাবজি যারা খেলেন কিংবা ফ্রী ফায়ার গেম যারা খেলে তাদের আইডির বয়স দুই থেকে তিন বছর কিংবা তারও বেশি রয়েছে এমন অনেককে আমি চিনি তারা বিভিন্ন সময় আবার অনেকে রয়েছেন প্রতিমাসেই এই গেমিং আইডির পিছনে হাজার হাজার টাকা ব্যয় করে থাকেন ।
এখন আবার অনেকে বলতে পারেন কেন আমরা গেমিং আইডির পিছনে টাকা খরচ করব এটি একসময় আমারও মনে প্রশ্ন ছিল তো উত্তর টি শুনুন । পাবজি কিংবা ফ্রী ফায়ার গেম যদি আপনি শুরু করতে চান তাহলে হাতে একটি স্মার্টফোন থাকলেই কিংবা ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার থাকলেই আপনি সেটি শুরু করতে পারবেন যদিও পাবজি কিংবা ফ্রি ফায়ারে ফ্রী ভার্শন ও পেট ভার্শন রয়েছে উন্নত দেশগুলোতে কিন্তু এই দুটি গেমের প্রিমিয়াম ভাষণ রয়েছে যদিও বেশির ভাগ দেশগুলোতে ফ্রী ভাষণে দুটি গেম খেলে থাকে গেম প্রেমী মানুষজন ।
সহজ ভাষায় বোঝাতে গেলে এটি বলতে হবে আপনি যদি ফ্রি ফায়ার কিংবা পাবজি গেম এর আইডির পিছনে অর্থ ব্যয় করেন তাহলে আপনি যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করবেন ওই অনুযায়ী আপনার আইডির স্ট্যাটাস বাড়বে অর্থাৎ আপনার লেবেল ততবেশি আপ হবে আপনার আইডির ততবেশি মাধুর্য চলে আসবে বিভিন্ন সামগ্রী টাকার বিনিময় ক্রয় করে যুক্ত করার মাধ্যমে ।
গেমিং ইন্ডাস্ট্রিতে ক্যারিয়ার গঠন করা কি সম্ভব?
আপনারা যদি লক্ষ্য করেন ইউটিউবে গিয়ে কিংবা ফেসবুকে গিয়ে যদি আপনারা সার্চ করেন গেমিং লেখে বা গেমিং ভিডিও লেখে তাহলে দেখতে পাবেন গেমিং ভিডিও গুলো কিন্তু মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হয়ে থাকে আবার অনেক গেমিং চ্যানেল রয়েছে তাদের প্রতিটি ভিডিও বিলিয়ন এর উপরে ভিউ হয়ে থাকে ।
যদি আপনারা অনলাইনে গেমিং ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে চান তাহলে সেটা হতে পারে সেরা সিদ্ধান্ত তবে শুরু করার আগে অবশ্যই নিজে প্রশ্ন করতে ভুলবেন না কতটুকু গেম খেলার জন্য প্রস্তুত হয়েছেন কিংবা নিজে কতটুকু গেমের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে সেটি ভেবে নিতে ভুলবেন না কারণ আপনার যদি গেমিং এর প্রতি আকর্ষণ না থাকে কিংবা গেম খেলতে যদি আপনি না পারেন তাহলে কিন্তু এখানে আপনি কখনো ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন না ।
গেমিং ইন্ডাস্ট্রিতে যদি নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে 6 মাস থেকে 1 বছর পর্যন্ত গেম কিভাবে খেলে কিংবা চ্যানেল কিভাবে চালাতে হয় এ বিষয়ে আপনাকে পরিপূর্ণ গাইড লাইন জেনে তারপরে শুরু করতে হবে অন্যথায় আপনি পদে পদে বাধাগ্রস্ত হতে পারেন ।
পৃথিবীজুড়ে গেমিং মারকেট সাইজ বর্তমানে অনেক বিশাল আকার ধারণ করেছে এই গেমিং অ্যাপ তৈরি করার জন্য গুগোল নিজেই পদক্ষেপ নিয়েছে ফেসবুকও কাজ করে যাচ্ছে এই গেমিং এর পিছনে এতে বুঝতে পারতাছেন এই দুটি বড় কোম্পানি যেহেতু গেমিং এর পিছনে লেগেছে তাহলে গেমিং ইন্ডাস্ট্রি কতটা আগামীতে সম্ভাবনাময় একটি রাস্তা সেটি কী আর বুঝার অপেক্ষায় থাকে? ।
গেম খেলে কত টাকা মাসে ইনকাম করা যায়?
এটা আসলে আগে নির্ধারিত করে বলা সম্ভব নয় কারণ আপনার গেমিং আইডি যত বড় হবে কিংবা আপনার গেমিং চ্যানেল যত বড় হবে আপনার টাকা ইনকাম ততবশি হবে তবে একটি ধারণা তো দেওয়াই যায় ধরেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে একটি গেমিং ভিডিওর ভিউ হলো এক লক্ষ তাহলে সেখান থেকে আপনি 50 থেকে 60 ডলার ইনকাম পাবেন তাহলে এই হিসাবে আপনি ধরে নেন কত ভিউতে কত ডলার কিংবা কত টাকা পাওয়া যেতে পারে? ।
এক্ষেত্রে একটি উদাহরণ দেওয়া যাক যে দেশে সিনেমা তৈরি হয় ও দেশে কিন্তু অনেকগুলো নায়ক কিংবা নায়িকা থাকে তাদের মধ্যে কোন এক নায়ক এক নম্বর পজিশনে থাকে কোন একজন দুইনাম্বার প্রদর্শনে থাকে কিংবা আবার কেউ 3 নাম্বার বা অন্যান্য পজিশনে থাকে সকলের পারিশ্রমিক কিন্তু এক হয় না ।
যে নায়ক এর জনপ্রিয়তা যত বেশি অর্থাৎ যে নায়কের ছবি যত বেশি হলে চলে ঐ নায়ক এর পারিশ্রমিক কিন্তু পরবর্তীতে ততো বেশি বেড়ে যায় ঠিক ওরকমই এক্ষেত্রে আশা করি আপনারা বিষয়টি সহজভাবে বুঝতে পেরেছেন ।
আপনি যদি গেমিং প্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন কারণ এই ওয়েবসাইটে এখন থেকে নিয়মিতভাবে গেমিং বিষয় এটুজেট আর্টিকেল ধারাবাহিকভাবে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন