Unique business id for eCommerce business in Bangladesh
কথায় বলে যার যেটা চাহিদা শে সেটা পেলে আর কোন সমস্যা থাকে না আর যদি সেটা না পাওয়া যায় তাহলে যত সমস্যার জন্ম হয় কথাটি কিন্তু বাস্তবতার সাথে মিল রেখে কথাটি বলছি একটু কষ্ট করে মাথা খাটিয়ে মিলিয়ে দেখুন কথাটা 100% সত্য কথা।
2013-14 সালের দিকে বাংলাদেশে প্রথম থ্রিজি চালু হয় এরপর থেকে অনলাইন দুনিয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন আসা শুরু হয়ে গিয়েছে এখন তো বাংলাদেশ ফাইভ-জির যুগে প্রবেশ করেছে সেটা অনেকেই জানেন এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এখন ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে উঠেছে ব্যাপকভাবে দিন যত যাচ্ছে অনলাইন নির্ভর মানুষ তত বেশি হচ্ছে।
এটিও ভুলে গেলে চলবে না কারণ যে জিনিসের ভালো দিক রয়েছে ওই জিনিশের মন্দ দিক রয়েছে এটা ভুলে গেলে কখন চলবে না এই ইন্টারনেট ব্যবহার করাতে যেমন মানুষের অনেক সুবিধা হয়েছে আবার কিছু প্রতারক চক্র কিছু অসুবিধাও করে দিয়েছে মানুষদেরকে এখন অনেকে বলতে পারেন সেটা কিরকম? আপনারা অনেকেই জেনে থাকবেন পূর্ববর্তী সময়ে বিভিন্ন টেলিভিশনে কিংবা পত্র পত্রিকায় এসেছে নিউজগুলো।
সেই নিউজগুলো থেকে জানা গেছে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতারক চক্র অনলাইন শপিং প্লাটফর্ম বানিয়ে মানুষদেরকে প্রতারিত করেছে নানা রকম ভাবে যেমন মানুষ যদি মোবাইলের অর্ডার দিত তাহলে তার ঠিকানায় ইট-পাথর পাঠিয়ে দেওয়া হতো কিংবা বেশিরভাগ সময় কিছুই দেওয়া হতো না আর অল্প কিছু পরিমাণে কোম্পানি ছিলো যারা ঠিকই পণ্য দিত কিন্তু মানসম্মত দিত না।
এই ধরনের প্রতারণামূলক কার্যকালাপ যাতে কোন ব্যক্তি কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠান যাতে আগামীতে না করতে পারে এজন্যই বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে চালু করা হয়েছে ই-কমার্স বিজনেস ইউনিক আইডি নেওয়া বাধ্যতামূলক এটি করার কারণে এখন আর প্রতারকচক্র রা চাইলেও মানুষকে ঠকাতে পারবে না এ বিষয়ে আরও জানতে এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখে নিন।
আজ 6 ফেব্রুয়ারি 2022 রবিবার আজ আইটি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক উদ্বোধন করলেন ইউনিক বিজনেস আইডি নেওয়ার সিস্টেম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আরো গণ্যমান্য অনেক লোকজন সম্প্রতি এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জানানো হয় 11 প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করেছে এই ইউনিক বিজনেস আইডি প্লাটফর্মে।
ইউনিক বিজনেস আইডি কিভাবে নেব?
ই-কমার্স ব্যবসা করার জন্য ইউনিক বিজনেস আইডি নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইটে যেতে হবে সেখান থেকে নিবন্ধন করতে হবে ইউনিক বিজনেস আইডি নেওয়ার ফরমটি এই ফর্মটির ভিতরে বলা হয়েছে যেই অপশন গুলো তে লাল কালি দিয়ে চিহ্ন করে দেওয়া হয়েছে সেই অপশন গুলো অবশ্যই পুরন করতে হবে অন্যথায় নেওয়া যাবেনা ইউনিক বিজনেস আইডি।
প্রথমে গুগলে গিয়ে সার্চ করতে হবে মাই mygov.bd এরপর যে ওয়েবসাইট আসবে ওই ওয়েব সাইটটি ওপেন করতে হবে এরপর mygov.bd ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে ইমেইল ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে অথবা ই কমার্স ও এফ কমার্স ইউনিক বিজনেস আইডি নেওয়ার জন্য প্রথমে এখানে ক্লিক করে সরকারি ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
যখনই ওয়েবসাইটটি ওপেন হয়ে যাবে তখন নিচে দেখানো স্ক্রিনশট এর ছবিটির মত দেখতে পাবেন এরপর ডান কোনায় টিক চিহ্ন দিয়ে দেখানো অপশনে ক্লিক করে একাউন্ট খুলে নিতে হবে।
এরপর নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন নিচের স্ক্রিনসট ছবিটিতে যেখানে মার্ক করে দেখানো হয়েছে ওই অপশন এ ক্লিক করতে হবে যেখানে লেখা রয়েছে ডিজিটাল কমার্স বিজনেস এর নিবন্ধন।
এই বিষয়গুলো দিয়ে যখন রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট হয়ে যাবে তখন একটি ট্রাকিং আইডি দেওয়া হবে যেই আইডিটি অনেকটা উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে টেক্স আইডেন্টি নাম্বার এর মত কাজ করে থাকবে।
ইউনিক বিজনেস আইডি নিতে হলে কি টাকা লাগবে?
ভবিষ্যতের কথা জানিনা এটা আল্লাহপাক ভালো বলতে পারবে তবে এখন পর্যন্ত কোন প্রকার টাকা পয়সা ব্যয় করতে হবে না এমনটাই জানানো হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অর্থাৎ ই-কমার্স এফ-কমার্স বিজনেস করার জন্য কোন প্রকারের টাকা পয়সা দিতে হবে না সম্পূর্ণ ফ্রিতে পাওয়া যাবে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ইউনিক বিজনেস আইডি।
আপনাদের কনটেন্ট ভালো লাগে,
উত্তরমুছুনতবে থিম টা চেইন্জ করলে & হেডার ইমেজটারর সাইজ ঠিক করলে আরো সুন্দর লাগবে।
ধন্যবাদ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন