Yanaha V3 নতুন কালার স্কিম
সদ্য যুক্ত হওয়া নতুন আপডেটের কল্যাণে R15 V4 বাইকটি এবার ইন্টেনসিটি হোয়াইট কালারে কিনতে পাওয়া যাবে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই নতুন রং অনেক বেশি চিত্তাকর্ষক এবং বাইকটির অ্যাগ্রেসিভ বডি প্যানেলের সঙ্গে যথেষ্ট সামঞ্জস্যপূর্ণ। সম্পূর্ণ শরীরে সাদা রঙের সাথে রক্তিম আভার চাকা এবং সোনালী রঙের ইউএসডি ফ্রন্ট ফর্ক যথেষ্ট নজরকাড়া। তবে R15 S এর রঙ কিংবা নকশায় পরিবর্তন করা হয়নি। এটি V4 এর আগের সংস্করণের মতোই দৃশ্যানুভূতি তৈরি করে।R15 V4 এর নতুন ইন্টেন্সিটি হোয়াইট রঙের সঙ্গে এখন থেকে স্ট্যান্ডার্ড ফিচার হিসাবে কুইক শিফটার মিলবে। এযাবৎ কাল পর্যন্ত R15M, MotoGP এবং রেসিং ব্লু এই তিনটি অপশনের মধ্যেই এই ফিচার দেখতে পাওয়া যেত। তবে বর্তমানে ডার্ক নাইট এবং মেটালিক রেড এই দুটি রং এর মডেলে গ্রাহকরা অতিরিক্ত অর্থের বিনিময়ে কুইক শিফটার পছন্দ করতে পারবেন। যদিও S ভার্হনে বৈশিষ্ট্যটি উপলব্ধ নয়।
Yamaha v3 নতুন এলসিডি কনসোল
R15S মডেলটির নতুন ভার্সনে আরও তথ্যসমৃদ্ধ এলসিডি কনসোল যুক্ত করা। এই ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল V4 মডেল অনেক আগেই রয়েছে। স্পিড, গিয়ার নম্বর, পেট্রোলের পরিমাণ এই সমস্ত সাধারণ তথ্য দেখার পাশাপাশি অ্যাভারেজ ফুয়েল ইকোনমি এবং অ্যাভারেজ স্পিড সংক্রান্ত তথ্য মিলবে এতে। উপরন্তু ব্লুটুথ এর মাধ্যমে Y Connect অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে মোবাইল ফোন সংযুক্ত করে নোটিফিকেশন ড্যাশবোর্ডে ভেসে উঠবে।
ইঞ্জিন ও হার্ডওয়ার
ইঞ্জিনের স্পেসিফিকেশন নিয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রথমেই জানিয়ে রাখা ভালো যে R15 V4 এবং R15S এই দুটি বাইকের মধ্যেই ১৫৫ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার, লিকুইড কুল্ড ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। যা থেকে ১৮.১ বিএইচপি এবং ১৪.২ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। সাথে যুক্ত রয়েছে সিক্স স্পিড ট্রান্সমিশন সিস্টেম এবং স্লিপার ক্লাচ। উন্নত সাসপেনশনের জন্য V4 এর সামনের দিকে সোনালী রঙের ইউএসডি ফর্ক থাকলেও S ভার্শনে সাধারণ চিরাচরিত টেলিস্কোপিক ফর্ক ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া বাইকের অন্যান্য যন্ত্রাংশগুলি উভয় ক্ষেত্রেই প্রায় একই ধরনের। পিছনের দিকে সাসপেনশনের দায়িত্ব সামলাতে প্রিলোড অ্যাডজাস্টেবল মনোশক অ্যাবজরভার দেখতে পাওয়া যায়। ব্রেকিং সিস্টেম হিসেবে উভয় চাকাতেই সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক এবং ডুয়েল চ্যানেল এবিএস উপলব্ধ রয়েছে।
Yamaha v3 দাম
Yamaha V3এর নতুন ইনটেন্সিভ হোয়াইট রংয়ের মডেলটির দাম শুরু হয়েছে ১.৮৫ লাখ টাকা (এক্স শোরুম) থেকে। তবে ডিভাইসটির প্রাইস অফিসিয়াল ভাবে নির্ধারণ করেছে ইয়ামাহা কোম্পানি। যার ফলে মোটর বাইকটির প্রাইস আপডাউন হওয়ার চান্স কম রয়েছে। তার সাথে ইয়ামাহা কোম্পানি এই গাড়িটির তিন বছরের জন্য ওয়ারেন্টি রেখেছে সবসময়ের জন্য। তবে আপনাদের কাছে কি রকম নিয়ে কিছু বন্ধুরা সে বিষয়টি অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন আর ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে তাদের দেখার সুযোগ করে দিতে পারেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন